বর্তমান কাঠামোতে প্রশিক্ষণ পাওয়া প্রধান শিক্ষকরা ১১তম গ্রেডে এবং প্রশিক্ষণবিহীন প্রধান শিক্ষকরা ১২তম গ্রেডে বেতন পান। আর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকরা ১৪তম গ্রেডে ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা এবং প্রশিক্ষণবিহীন সহকারী শিক্ষকরা ১৫তম গ্রেডে ৯৭০০-২৩৪৯০ টাকা বেতন পান। এই বেতন পরিবর্তনে দীর্ঘ দিন থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা আন্দোলন করে আসছিলেন।
মহামারী করোনার মধ্যে গ্রেড নিয়ে নতুন করে আরেকটি বড় সুখবর পেয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এখন থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১০বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডে ফিক্সেশানের আর কোন বাধা নেই।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চতর গ্রেড প্রদান সংক্রান্ত আদেশ গত রোববার জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
আদেশটিতে বলা হয়েছে, জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫এর ৭(১) এর অধীন উচ্চতর গ্রেড প্রদানের বিষয়ে কার্যক্রম গ্রহণে কোনো বাঁধা নেই।